বাংলা শর্ট-এমসিকিউ সাজেশন- একাদশ শ্রেণি

একাদশ শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা ২০২২

শর্ট-এমসিকিউ সাজেশন

বাংলা শর্ট এমসিকিউ

ক] ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করাে (আঠারোটি করতে হয়)।

১) ‘কারও হুঁশ ছিল না’– কোন্ ব্যাপারে?
(ক) বর্গির দলের আক্রমণের ব্যাপারে
(খ) বুলবুলির ঝাঁকের ধান খাওয়ার ব্যাপারে
(গ) ভুতুড়ে জেলখানায় ঘানি ঘােরালে যে তেজ বেরিয়ে যায় সে ব্যাপারে
(ঘ) বিদেশের লােকেরা ভয়ংকর সজাগ আছে- সে ব্যাপারে। উঃ (খ) বুলবুলির ঝাঁকের ধান খাওয়ার ব্যাপারে।

২) মহানগরে ফিরে গল্পের কথক কোন্ রােগে আক্রান্ত হলেন?
(ক) ম্যালেরিয়া
(খ) ফাইলেরিয়া
(গ) ডেঙ্গু
(ঘ) চিকুনগুনিয়া। উঃ (ক) ম্যালেরিয়া।

৩) জেলের ঠিকাদারদের থেকে সৌখির রােজগার করা টাকার পরিমাণ ছিল –
(ক) আশি টাকা
(খ) নব্বই টাকা
(গ) বিরানব্বই টাকা
(ঘ) একশ টাকা। উঃ (খ) নব্বই টাকা।

৪) গ্যালিলিওকে কারারুদ্ধ করা হবে, কারণ –
(ক) তিনি যদি তার ধর্মবিরােধী বিশ্বাস আঁকড়ে থাকেন
(খ) তিনি যদি তার মত প্রচার ও আলােচনা বন্ধ করতে অস্বীকৃত হন
(গ) তিনি যদি তার নীতিতে অটল থাকেন
(ঘ) তিনি যদি পােপকে অগ্রাহ্য করেন। উঃ (খ) তিনি যদি তার মত প্রচার ও আলােচনা বন্ধ করতে অস্বীকৃত হন।

৫) ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ পত্রিকাটি বীরাঙ্গনা কাব্যের
(ক) একাদশতম পত্র
(খ) দ্বাদশতম পত্র
(গ) ত্রয়ােদশতম পত্র
(ঘ) চতুদশতম পত্র। উঃ (ক) একাদশতম পত্র।

৬) আরশিনগরে বাস কে করেন ?
(ক) মুর্শিদ
(খ) আল্লাহ বা ভগবান।
(গ) মনের মানুষ
(ঘ) পড়শি। উঃ (ঘ) পড়শি।

৭) “ধীবর জননী, পিতা ব্রাহ্মণ”—এঁদের সন্তান হলেন-
(ক) ব্যাসদেব
(খ) দ্রোণাচার্য
(গ) দ্বৈপায়ন
(ঘ) ভীষ্ম। উঃ (গ) দ্বৈপায়ন।

৮) মাঝে মাঝে চলেও না দিন, বাড়ি ফিরি ………. শূন্যস্থানের উপযুক্ত শব্দটি কী ?
(ক) মধ্যরাতে
(খ) সাতসকালে
(গ) দুপুররাতে
(ঘ) ভরদুপুরে। উঃ (গ) দুপুররাতে।

৯) সাঁওতালি ভাষার লিপির নাম –
(ক) রাভা
(খ) অলচিকি
(গ) কুটিল
(ঘ) খরােষ্ঠী। উঃ (খ) অলচিকি।

১০) চর্যাপদের ভাষাকে বলা হয় –
(ক) সন্ধ্যাভাষা
(খ) অপভ্রংশ
(গ) ব্রজবুলি
(ঘ) প্রাকৃত। উঃ (ক) সন্ধ্যাভাষা।

১১) “চৈতন্যভাগবত’ গ্রন্থটির রচয়িতা –
(ক) কৃষ্ণদাস কবিরাজ
(খ) জয়ানন্দ
(গ) বৃন্দাবন দাস
(ঘ) লোচন দাস। উঃ (গ) বৃন্দাবন দাস।

১২) ‘নবান্ন’ নাটকটির স্রষ্টা হলেন –
(ক) উৎপল দত্ত
(খ) বিজন ভট্টাচার্য
(গ) ঈশ্বর গুপ্ত
(ঘ) প্রেমেন্দ্র মিত্র। উঃ (খ) বিজন ভট্টাচার্য।

১৩) বাংলা ভাষার উদ্ভব –
(ক) শৌরসেনী অপভ্রংশ থেকে
(খ) মাগধী অপভ্রংশ থেকে
(গ) মহারাষ্ট্রী প্রাকৃত থেকে
(ঘ) সংস্কৃত থেকে। উঃ (খ) মাগধী অপভ্রংশ থেকে।

১৪) তামিল জনগােষ্ঠী হল –
(ক) দ্রাবিড় গােষ্ঠীর বংশধর
(খ) নর্ডিক আর্যগােষ্ঠীর বংশধর
(গ) আল্পীয় আর্যগােষ্ঠীর বংশধর
(ঘ) ভােট-চিনীয় গােষ্ঠীর বংশধর। উঃ (ক) দ্রাবিড় গােষ্ঠীর বংশধর

১৫) “সেইখানেই তাে ভূত’ – কথাটি বলেন –
(ক) অভূতের পেয়াদা
(খ) শিরােমণি-চূড়ামণি
(গ) বুড়াে কর্তা
(ঘ) ভূতের দল। উঃ (গ) বুড়াে কর্তা।

১৬) তেলেনাপােতা আবিষ্কার কতদিন ছুটি পেলে হবে ?
(ক)একদিন
(খ) তিনদিন
(গ) দুদিন
(ঘ) পাঁচদিন। উঃ (গ) দুদিন।

১৭) “… এ আনন্দ তার রাখবার জায়গা নেই।’ – এত আনন্দ কার হয়েছে ?
(ক) সৌখির বউয়ের
(খ) সৌখির মায়ের
(গ) সৌখির ছেলের
(ঘ) সৌখির দলের লােকের। উঃ (খ) সৌখির মায়ের।

১৮) সনাতন ঘুম বলতে রবীন্দ্রনাথ কী বুঝিয়েছেন?
(ক) আদিমকালের ঘুম
(খ) অন্ধকারে ঘুম
(গ) ভাত ঘুম
(ঘ) চিরকালের ঘুম। উঃ (ক) আদিমকালের ঘুম।

১৯) গ্যালিলিও দেহত্যাগ করেন –
(ক) ১৬৪২ সালে ৮ই জানুয়ারী
(খ) ১৬৪০ সালে ৮ই জানুয়ারী
(গ) ১৬৪৩ সালে ৮ই জানুয়ারী
(ঘ) ১৬৪৫ সালে ৮ই জানুয়ারী। উঃ (ক) ১৬৪২ সালে ৮ই জানুয়ারী।

২০) ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ পত্ৰকবিতার উপাদান আছে মহাভারতের-
(ক) শান্তিপর্বে
(খ) যুদ্ধপর্বে
(গ) উদ্যোগপর্বে
(ঘ) অশ্বমেধ পর্বে। উঃ (ঘ) অশ্বমেধ পর্বে।

২১) “আমরা তাে সামান্য লােক” – ‘সামান্য’ কথাটির তাৎপর্য হল –
(ক) অবহেলিত লাঞ্ছিত মানুষ
(খ) দয়ালু মানুষ
(গ) জনসাধারণ
(ঘ) গুণীব্যক্তি। উঃ (ক) অবহেলিত লাঞ্ছিত মানুষ।

২২) জয় গােস্বামীর একটি বিখ্যাত কাব্য
(ক) কথােপকথন
(খ) যারা বৃষ্টিতে ভিজেছিল
(গ) যেতে পারি কিন্তু কেন যাব
(ঘ) বনলতা সেন। উঃ (খ) যারা বৃষ্টিতে ভিজেছিল।

২৩) লালন ও পড়শির মধ্যে দূরত্ব হল –
(ক) একশাে যােজন
(খ) কয়েক মাইল
(গ) হাজার যােজন
(ঘ) লক্ষ যােজন। উঃ (ঘ) লক্ষ যোজন।

২৪) বীরবল ছদ্মনামের বাংলা প্রবন্ধকার হলেন –
(ক) কালীপ্রসন্ন সিংহ
(খ) রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী
(গ) অন্নদাশঙ্কর রায়
(ঘ) প্রমথ চৌধুরী। উঃ (ঘ) প্রমথ চৌধুরী।

২৫) ‘অষ্টাধ্যায়ী’ ব্যাকরণ গ্রন্থটি লিখেছিলেন –
(ক) পাণিনি
(খ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(গ) ব্যাসদেব
(ঘ) জয় গােস্বামী। উঃ (ক) পাণিনি।

২৬) আগেভাগে ভূতে পেয়ে বসেছে-
(ক) সমাজকে
(খ) ওঝাকে
(গ) মাসিপিসিদের
(ঘ) অর্বাচীনদের। উঃ (খ) ওঝাকে।

২৭) স্বভাবদোষে কোনাে কোনাে লােক ভূতের কানমলা খায়, কারণ—
(ক) তারা অন্যায় করে
(খ) তারা কর্তার ক্ষমতাকে মানে না
(গ) তারা বিদ্রোহ করে
(ঘ) তারা নিজে ভাবতে যায়। উঃ (ঘ) তারা নিজে ভাবতে যায়।

২৮) গােরুর গাড়ির গাড়ােয়ান উৎসাহের সঙ্গে কী বাজাচ্ছিল ?
(ক) মাদল
(খ) খােল-করতাল
(গ) তবলা
(ঘ) ক্যানেস্তারা। উঃ (ঘ) ক্যানেস্তারা।

২৯) ‘বসে আছেন কেন? টান দিন।’—উক্তিটির বক্তা
(ক) যামিনী
(খ) মণি
(গ) কথক
(ঘ) নিরঞ্জন। উঃ (ক) যামিনী।

৩০) সৌখীর ছেলের বয়স কত?
(ক) দু-বছর
(খ) তিন বছর
(গ) চার-পাঁচ বছর
(ঘ) সাত-আট বছর। উঃ (গ) চার-পাঁচ বছর।

৩১) ‘১৬০৯ সালে ঘটলাে এক নতুন ব্যাপার’—নতুন ব্যাপারটি হল—
(ক) দূরবিন আবিষ্কার
(খ) আহ্নিক গতি আবিষ্কার
(গ) অণুবীক্ষণ যন্ত্র আবিষ্কার
(ঘ) চশমা আবিষ্কার। উঃ (ক) দূরবিন আবিষ্কার।

৩২) জনার পুত্রের নাম কী ?
(ক) পার্থ
(খ) কর্ণ
(গ) অভিমন্যু
(ঘ) প্রবীর। উঃ (ঘ) প্রবীর।

৩৩) “ও তার নাই কিনারা নাই তরণী পারে—’ ‘তরণী’ শব্দের অর্থ—
(ক) স্থলভাগ
(খ) বাসস্থান
(গ) মানুষ
(ঘ) নৌকো। উঃ (ঘ) নৌকো।

৩৪) তেলেনাপােতায় ফিরে যাওয়ার প্রস্তুতির দিনে থার্মোমিটারের পারা দেহের তাপমাত্রা জানাবে-
(ক) একশাে তিন ডিগ্রি
(খ) একশাে দুই ডিগ্রি
(গ) একশাে পাঁচ ডিগ্রি
(ঘ) একশাে চার ডিগ্রি। উঃ (গ) একশাে পাঁচ ডিগ্রি।

৩৫) ‘খেতে বসে রাগ চড়ে যায়’— কারণ—
(ক) অনেক বেশি খাবার দেখে
(খ) ভাত শুকনাে বলে।
(গ) গােলাপচারায় ফুল হয় না বলে
(ঘ) ঠান্ডা ভাতে নুন না-থাকায়। উঃ (ঘ) ঠান্ডা ভাতে নুন না-থাকায়।

৩৬) চণ্ডীমঙ্গলের একজন কবির নাম
(ক) ঘনরাম চক্রবর্তী
(খ) রূপরাম চক্রবর্তী
(গ) রামপ্রসাদ সেন
(ঘ) দ্বিজমাধব। উঃ (ঘ) দ্বিজমাধব।

৩৭) বাদল সরকার রচিত একটি নাটক-
(ক) এবং ইন্দ্রজিৎ
(খ) ছেড়া তার
(গ) তিন পয়সার পালা
(ঘ) দেবীগর্জন। উঃ (ক) এবং ইন্দ্রজিৎ।

৩৮) ‘পদ্মানদীর মাঝি’ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা একটি
(ক) নাটক
(খ) ছােটোগল্প
(গ) কাব্যগ্রন্থ
(ঘ) উপন্যাস। উঃ (ঘ) উপন্যাস।

৩৯) অভিশ্রুতি যে উপভাষার বৈশিষ্ট্য সেটি হল-

(ক) রাঢ়ী
(খ) বঙ্গালী
(গ) কামরুপী
(ঘ) ঝাড়খণ্ডী। উঃ (ক) রাঢ়ী।

৪০) ভারতে প্রচলিত দ্রাবিড় ভাষাবংশের একটি ভাষা-
(ক) সাঁওতালি
(খ) তেলেগু
(গ) নাগা
(ঘ) ওড়িয়া। উঃ (খ) তেলেগু।

৪১) ভূতের উপদ্রবে ঘরে টেকা দায় হয়—
(ক) বুড়ো কর্তার
(খ) নাস্তিকের
(গ) বাচ্চাদের
(ঘ) গৃহস্থের। উঃ (ঘ) গৃহস্থের।

৪২) মহানগরী থেকে তেলেনাপোতার দূরত্ব কত?
(ক) মাত্র দশ মাইল
(খ) মাত্র কুড়ি মাইল
(গ) মাত্র ত্রিশ মাইল
(ঘ) মাত্র পঁচিশ মাইল। উঃ (গ) মাত্র ত্রিশ মাইল।

৪৩) “পুলিশ দেখে ভয় পাওয়ার লোক সে নয়’ –এখানে যার কথা বলা হয়েছে—
(ক) সৌখী
(খ) সৌখীর মা
(গ) সৌখীর বাবা
(ঘ) সৌখীর বউ। উঃ (খ) সৌখীর মা।

৪৪) সনাতন ঘুম বলতে রবীন্দ্রনাথ কী বুঝিয়েছেন?
(ক) আদিমকালের ঘুম
(খ) অন্ধকারে ঘুম
(গ) ভাতঘুম
(ঘ) চিরকালের ঘুম। উঃ (ক) আদিমকালের ঘুম।

৪৫) যামিনীর মা তেলেনাপোতাকে বলেছে—
(ক) মৃত্যুপুরী
(খ) স্বৰ্গপুরী
(গ) পাতালপুরী
(ঘ) প্রেতপুরী। উঃ (ঘ) প্রেতপুরী।

৪৬) গ্যালিলিওর দূরবীনে ধরা পড়েছিল—
(ক) মঙ্গলের উপগ্রহ
(খ) বৃহস্পতির চাঁদের ছবি
(গ) পৃথিবীর নক্ষত্র
(ঘ) মঙ্গলের চাঁদের ছবি। উঃ (খ) বৃহস্পতির চাঁদের ছবি।

৪৭) ‘আরশি’ শব্দের অর্থ কী ?—
(ক) আয়না
(খ) পড়শী
(গ) কাচ
(ঘ) ছায়া। উঃ (ক) আয়না।

৪৮) ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ কবিতায় পার্থকে নীলধ্বজ কী জ্ঞানে পূজা করেছিলেন?
(ক) নারায়ণ
(খ) শিব
(গ) ব্ৰহ্মা
(ঘ) ইন্দ্ৰ। উঃ (ক) নারায়ণ।

৪৯) ‘নুন’ কবিতার কথকের দিন যায়—
(ক) হেসে খেলে
(খ) আহ্লাদে
(গ) অসুখে ধারদেনাতে
(ঘ) খুশিতে। উঃ (ক) হেসে খেলে।

৫০) বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে-
(ক) সংস্কৃত থেকে
(খ) শৌরসেনী প্রাকৃত থেকে
(গ) পৈশাচী প্রাকৃত থেকে
(ঘ) মাগধী প্রাকৃত থেকে। উঃ (ঘ) মাগধী প্রাকৃত থেকে।

৫১) ‘পথের দাবী’ উপন্যাসটি কার লেখা?
(ক) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
(খ) শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
(গ) তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
(ঘ) ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। উঃ (খ) শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

৫২) ‘মরীচিকা’, ‘মরুশিখা’ ও ‘মরুমায়া’ কাব্যগ্রন্থগুলির লেখক—
(ক) যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
(খ) মোহিতলাল মজুমদার
(গ) কাজী নজরুল ইসলাম
(ঘ) সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত। উঃ (ক) যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত।

৫৩) মধ্যভারতীয় আর্যভাষার আনুমানিক সময়কাল—
(ক) ৬০০ খ্রিঃ পূঃ – ৯০০ খ্রিস্টাব্দ
(খ) ৬০০ খ্রিঃ পূঃ : ৯৫০ খ্রিস্টাব্দ,
(গ) ৬০০ খ্রিঃ পূঃ – ১০০০ খ্রিস্টাব্দ,
(ঘ) ৬০০ খ্রিঃ পূঃ – ১২০০ খ্রিস্টাব্দ। উঃ (ক) ৬০০ খ্রিঃ পূঃ – ৯০০ খ্রিস্টাব্দ।

৫৪) শর বা কাঠ দিয়ে লেখা হত যে লিপি , তা হলো—
(ক) চিত্রপ্রতীক লিপি
(খ) চিনীয় লিপি
(গ) বাণমুখ লিপি
(ঘ) স্বরলিপি। উঃ (গ) বাণমুখ লিপি।

৫৫) অভূতের পেয়াদা ঘােরে”-
(ক) খিড়কির আনাচে-কানাচে
(খ) সদরের রাস্তায়-ঘাটে
(গ) শ্মশানের রাস্তায় ঘাটে
(ঘ) জেলখানার আনাচে-কানাচে। ঊঃ (খ) সদরের রাস্তায়-ঘাটে।

৫৬) জগতের সবচেয়ে আদিম চলার রীতিটি হল—
(ক) চোখ বুজে চলা
(খ) চোখ খুলে চলা
(গ) গুটিসুটি হয়ে চলা
(ঘ) জোরে জোরে হাঁটা। উঃ (ক) চোখ বুজে চলা।

৫৭) সৌখী এর আগে জেল খেটেছে
(ক) একবার
(খ) দুবার
(গ) তিনবার
(ঘ) চারবার। উঃ (খ) দুবার ।

৫৮) “বাড়ী হয়ে উঠলাে ফ্যাকটরী, কারুশালা”—এখানে যাঁর বাড়ির কথা বলা হয়েছে তিনি হলেন-
(ক) টলেমী
(খ) কোপারনিকাস
(গ) গালিলিও
(ঘ) বেলারিমিন। উঃ (গ) গালিলিও।

৫৯) জেলে থাকাকালীন সৌখীর ডিউটি ছিল—
(ক) গুদামে
(খ) রান্নাঘরে
(গ) বাগানে
(ঘ) খামারে। উঃ (ক) গুদামে।

৬০) “শ্রীকৃষ্ণকীর্তন” কাব্যের শেষ খণ্ডের নাম-
(ক) বংশী খণ্ড
(খ) রাধাবিরহ
(গ) যমুনা খণ্ড
(ঘ) বৃন্দাবন খণ্ড। উঃ (খ) রাধাবিরহ।

৬১). বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ত্রয়ােদশ-চতুর্দশ শতাব্দীকে বলা হয়-
(ক) অন্ধকারময় যুগ
(খ) সুবর্ণ যুগ
(গ) গৌরবময় যুগ
(ঘ) সৃষ্টিশীল যুগ। উঃ (ক) অন্ধকারময় যুগ।

৬২) ‘একেই কি বলে সভ্যতা’ প্রহসনটির রচয়িতা-
(ক) দীনবন্ধু মিত্র
(খ) দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
(গ) মাইকেল মধুসূদন দত্ত
(ঘ) গিরিশচন্দ্র ঘােষ। উঃ (গ) মাইকেল মধুসূদন দত্ত।

৬৩) “এর আগেরবার সৌখী জেল থেকে এনেছিল”—
(ক) একটি থালা
(খ) একটি জামা
(গ) একটি কম্বল
(ঘ) একটি চাদর। উঃ (গ) একটি কম্বল।

৬৪) খোকার মা নাকে কেঁদে স্বামীকে মনে করিয়ে দিলেন যে,—
(ক) তার বাজার খরচ ফুরিয়েছে।
(খ) খোকার নতুন জামা চাই
(গ) বাড়িতে আত্মীয় আসবে
(ঘ) লোটা হল বাড়ির লক্ষ্মী। উঃ (ঘ) লোটা হল বাড়ির লক্ষ্মী।

৬৫) “সেই গ্রিক দার্শনিকের কথা সকলেই মাথা পেতে নেয় নির্বিচারে”—সেই দার্শনিকের নাম—
(ক) গালিলিও
(খ) আারিস্টটল
(গ) মাইকেল এনজেলো
(ঘ) কোপারনিকাস। উঃ (খ) আারিস্টটল।

৬৬) গালিলিও ডাক্তারিতে যখন ভরতি হন তখন তার বয়স ছিল—
(ক) আঠারো
(খ) পনেরো
(গ) যোলো
(ঘ) সতেরো। উঃ (ঘ) সতেরো।

৬৭) “পড়শী যদি আমায় ছুঁত।”—পড়শি ছুলে কী হবে?—
(ক) যম-যাতনা দূর হবে
(খ) সুবুদ্ধির বিকাশ হবে
(গ) সমাজ সচেতনতা বাড়বে
(ঘ) ভালোবাসা বোধ জাগবে। উঃ (ক) যম-যাতনা দূর হবে।

৬৮) বাড়িতে ফেরার পথে কিনে আনি।’—
(ক) পাখির খাঁচা
(খ) ফুলের টব
(গ) গোলাপ চারা
(ঘ) ফুলের তোড়া। উঃ (গ) গোলাপ চারা।

৬৯) ‘অভিনব জয়দেব’ নামে পরিচিত—
(ক) চণ্ডীদাস
(খ) বিদ্যাপতি
(গ) জ্ঞানদাস
(ঘ) গোবিন্দদাস। উঃ (খ) বিদ্যাপতি।

৭০) নীলদর্পণ নাটকটির রচয়িতা—
(ক) মধুসূদন দত্ত
(খ) গিরিশচন্দ্র ঘোষ
(গ) দীনবন্ধু মিত্র
(ঘ) দ্বিজেন্দ্রলাল রায়। উঃ (গ) দীনবন্ধু মিত্র।

৭১) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা উপন্যাসটি হল—
(ক) গৃহদাহ
(খ) আরণ্যক
(গ) কবি
(ঘ) ঘরে-বাইরে। উঃ (ঘ) ঘরে-বাইরে।

৭২) ‘শ্ৰীকৃষ্ণবিজয়’ গ্রন্থটির রচয়িতা—
(ক) মালাধর বসু
(খ) পরমানন্দ গুপ্ত
(গ) দ্বিজমাধব
(ঘ) যশোরাজ খান। উঃ(ক) মালাধর বসু।

৭৩) ভারতে প্রচলিত দ্রাবিড় ভাষাবংশের একটি প্রধান ভাষা—
(ক) তামিল
(খ) সাঁওতালি
(গ) নাগা
(ঘ) ওড়িয়া। উঃ (ক) তামিল।

৭৪). “…প্রায় ঘরজোড়া একটি ভাঙা তক্তপোশে ছিন্ন-কন্থা জড়িত একটি শীর্ণ কঙ্কালসার মূর্তি শুয়ে আছে।”–‘ছিন্ন-কন্থা’র অর্থ হলাে—
(ক) ছেঁড়া কম্বল
(খ) ছেঁড়া কাঁথা
(গ) ছেঁড়া লেপ
(ঘ) এদের কোনােটিই নয়। উঃ (খ) ছেঁড়া কাঁথা।

৭৫). “যেমন করে পারি ভূত ছাড়াব।”—উক্তিটির বক্তা হলাে—
(ক) মাসিপিসি
(খ) ভূতের নায়েব
(গ) মাসতুতো-পিসতুতোর দল
(ঘ) অর্বাচীনেরা। উঃ (ঘ) অর্বাচীনেরা।

৭৬) “গন্ধগােকুল কিংবা শিয়ালটিয়াল হবে বােধ হয়।”– ‘গন্ধগােকুল’ হলাে—
(ক) নেকড়ে বাঘ
(খ) চিতা বাঘ
(গ) খট্টাশ জাতীয় প্রাণী
(ঘ) রামছাগল। উঃ (গ) খট্টাশ জাতীয় প্রাণী।

৭৭) গালিলিও-র হিতাকাঙ্ক্ষী ও সুহূদ ছিলেন—
(ক) কার্ডিনাল বেলারিমিন
(খ) মাইকেল এজেলাে
(গ) তাসকানির বৃদ্ধ ডিউক
(ঘ) সিয়েনার আর্চবিশপ। উঃ (ক) কার্ডিনাল বেলারিমিন।

৭৮) ভূতুড়ে জেলখানার দারােগা ছিল—
(ক) ভূতের রায়ত
(খ) ভূতের নায়েব
(গ) ভূতের জমিদার
(ঘ) ভূতের গােমস্তা। উঃ (খ) ভূতের নায়েব।

৭৯) “টকটক করে দু-টোকার শব্দ থেমে থেমে তিনবার হলে বুঝতে হবে”—
(ক) সৌখী নিজে এসেছে
(খ) সৌখীর বাপ এসেছে
(গ) দলের লোেক টাকা দিতে এসেছে
(ঘ) পুলিশের লােক এসেছে। উঃ (গ) দলের লোেক টাকা দিতে এসেছে।

৮০) “গ্রাম বেড়িয়ে অগাধ পানি”—এখানে ‘বেড়িয়ে’ শব্দের অর্থ-
(ক) পার হয়ে
(খ) বেষ্টন করে
(গ) ঘুরে ঘুরে।
(ঘ) মধ্যে। উঃ (খ) বেষ্টন করে।

৮১) “আমাদের দিন চলে যায়”—
(ক) হেসেকেঁদে
(খ) দুঃখ করে
(গ) বাজার করে
(ঘ) সাধারণ ভাতকাপড়ে। উঃ (ঘ) সাধারণ ভাতকাপড়ে।

৮২) চর্যাপদের টীকা সংস্কৃত ভাষায় লিখেছিলেন
(ক) লুইপাদ
(খ) মুনি দত্ত
(গ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
(ঘ) প্রবােধচন্দ্র বাগচী। উঃ (খ) মুনি দত্ত

৮৩) নেপালি ভাষার উদ্ভব ঘটেছে
(ক) শৌরসেনী প্রাকৃত অপভ্রংশ থেকে
(খ) অর্ধমাগধী প্রাকৃত অপভ্রংশ থেকে
(গ) মাগধী প্রাকৃত অপভ্রংশ থেকে
(ঘ) পৈশাচী প্রাকৃত অপভ্রংশ থেকে। উঃ (ক) শৌরসেনী প্রাকৃত অপভ্রংশ থেকে।

৮৪) ‘‘সে শব্দে আপনারা কিন্তু প্রতীক্ষায় চঞ্চল হয়ে উঠবেন’’- তার কারণ হল-
(ক) পরিচিত ব্যাক্তির গোলার স্বর শোনা যাচ্ছে
(খ) একটি গরুর গাড়ি আসছে
(গ) ফিরে যাওয়ার বাস আসছে
(ঘ) কেউ আপনাদের নিতে আসছে। উঃ (খ) একটি গরুর গাড়ি আসছে ।

৮৫) ‘‘কর্তা, এখনো কি ছাড়বার সময় হয়নি।’’- একথা বলেছে-
(ক) দেশের দু-একটা মানুষ
(খ) ভূতের নায়েব
(গ) ভূতের পেয়াদা
(ঘ) শিরোমণি চূড়ামণি। উঃ (ক) দেশের দু-একটা মানুষ।

৮৬) পাঁচ সাত বছর আগে পুলিশ একবার ভোররাত্রে সৌখীদের বাড়ি ঘেরাও করছিল-
(ক) বন্দুকের খোঁজে
(খ) আফিমের খোঁজে
(গ) তলোয়ারের খোঁজে
(ঘ) বুলেটের খোঁজে। উঃ (ক) বন্দুকের খোঁজে।

৮৭) ১৫ বছর বয়েসে গালিলিওকে মঠ ছাড়তে হয়েছিল কারন-
(ক) তার বাইবেল বিরোধী মতবাদের জন্য
(খ) তার উচ্ছৃখল জীবনযাপনের জন্য
(গ) ছেলে সন্ন্যাসী হয়ে যেতে পারে- তার বাবার এই আশঙ্কার জন্য
(ঘ) দৃষ্টি শক্তির ক্ষীণতার জন্য। উঃ (গ) ছেলে সন্ন্যাসী হয়ে যেতে পারে- তার বাবার এই আশঙ্কার জন্য।

৮৮) “একদিক থেকে এ হাঁকে, আরেকদিক থেকে ও হাঁকে…”
(ক) খাজনা দাও
(খ) জবাব দাও
(গ) অন্ন দাও
(ঘ) বস্ত্র দাও। উঃ (ক) খাজনা দাও ।

৮৯) ‘‘প্রতি মুহূর্তে বুড়ি এই প্রশ্নটির ভয় করছিল।’’- প্রশ্নটি হল-
(ক) ঘর অন্ধকার কেন?
(খ) ঘর নিস্তব্ধ কেন?
(গ) ছেলে বউকে দেখছে না কেন?
(ঘ) মা ঘুমোয়নি কেন? উঃ (গ) ছেলে বউকে দেখছে না কেন?

৯০) ভারতচন্দ্র রায় কার পৃষ্টপোষকতায় অন্নদামঙ্গল কাব্য লেখেন?
(ক) রাজা কৃষ্ণচন্দ্র
(খ) হুসেন শাহ
(গ) পরাগল খান
( ঘ) এদের কেউ নয়। উঃ (ক) রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের।

৯১) ‘সাধের আসন’ কাব্যগ্রন্থটি রচনা করেন-
(ক) হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
(খ) অক্ষয়কুমার বড়াল
(গ) বিহারিলাল চক্রবর্তী
(ঘ) গিরিন্দ্রমোহিনী দাসী। উঃ (গ) বিহারিলাল চক্রবর্তী।

৯২) হিয়েরোগ্লিফিক কথাটির অর্থ হল-
(ক) সুন্দর লিপি
(খ)খোদিত লিপি
(গ) পবিত্র লিপি
(ঘ) রাজকীয় লিপি। উঃ (গ) পবিত্র লিপি।

৯৩) সৌখী খেতে ভালবাসে-
(ক) আলুপোস্ত
(খ) আলুচচ্চড়ি
(গ) আলুভাতে
(ঘ) আলুর দম। উঃ (খ) আলুচচ্চড়ি।

৯৪) ডাকাতের মা লোটা বেচে পেয়েছিল –
(ক) চোদ্দ পয়সা
(খ) চোদ্দ গণ্ডা
(গ) চোদ্দ টাকা
(ঘ) চোদ্দ আনা। উঃ (ঘ) চোদ্দ আনা।

৯৫) “আমি তার মাথায় চড়ি”- কথক কার মাথায় চড়ে-
(ক) ভাইয়ের
(খ) বাবার
(গ) রাগের
(ঘ) অভাবের। উঃ (গ) রাগের।

৯৬) চণ্ডীদাসের ভাবশিষ্য কাকে বলা হয়-
(ক) বৃন্দাবন দাস
(খ) বলরামদাস
(গ) জ্ঞানদাস
(ঘ) গোবিন্দদাস। উঃ (গ) জ্ঞানদাস।

৯৭) মনসামঙ্গলের আদি কবি কে?
(ক) নারায়ন দেব
(খ) বিজয়গুপ্ত
(গ) কানাহরি দত্ত
(ঘ) বিপ্রদাস পিপিলাই। উঃ (গ) কানাহরি দত্ত ।

৯৮) ‘বৌঠাকুরানীর হাট’ কার লেখা?
(ক) বঙ্কিমচন্দ্র
(খ) রবীন্দ্রনাথ
(গ) তারাশঙ্কর
(ঘ) শরৎচন্দ্র। উঃ (খ) রবীন্দ্রনাথ।

৯৯) “কী কপাল করে এসেছিল”- কার কপালের কথা বলা হয়েছে?-
(ক) সৌখীর বৌয়ের
(খ) সৌখীর ছেলের
(গ) সৌখীর মায়ের
(ঘ) সৌখীর নিজের। উঃ (খ) সৌখীর ছেলের।

১০০) মহাভারত প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন-
(ক) শ্রীকর নন্দী
(খ) কবীন্দ্র পরমেশ্বর
(গ) মালাধর বসু
(ঘ) কাশীরাম দাস। উঃ (খ) কবীন্দ্র পরমেশ্বর।

খ] অনধিক কুড়িটি শব্দে প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (যেকোনো বারোটি করতে হয়)।

১) “দেশের লােক ভারি নিশ্চিন্ত হল।” – নিশ্চিন্ত হওয়ার কারণ কী?
উত্তর- বুড়ো কর্তা মারা যাওয়ার পরেও বোধহয় দেশবাসীর ঘাড়ে চেপে থাকবেন, এই জন্য দেশের লোক নিশ্চিন্ত হয়েছিল।

২) মরণকালে বুড়ােকর্তার দুঃখ হলাে কেন?
উত্তর- কর্তা মনে মনে ভেবেছিলেন তিনি চলে গেলে দেশের লোককে কে ঠান্ডা রাখবে। এই ভেবে তিনি দুঃখ পেয়েছিলেন।

৩) ‘অন্য সব দেশে যত ঘানি ঘোরে তার থেকে তেল বেরোয়’,- এই তেল কী কাজে ব্যবহার হয় ?
উত্তরঃ এই তেল দিয়ে তারা ভবিষ্যতের রথচক্রটিকে সচল রাখে।

৪) “আপনার আসল উদ্দেশ্য আপনি নিশ্চয় বিস্মৃত হবেন না’ – আপনার আসল উদ্দেশ্য কী ?
উত্তর- তেলেনাপোতায় মৎস্য শিকার করা উদ্দিষ্ট ব্যক্তির আসল উদ্দেশ্য।

৫) মহানগরী থেকে তেলেনাপােতার দূরত্ব কত?
উত্তর: মহানগরী থেকে তেলেনাপােতার দূরত্ব ত্রিশ মাইল।

৬) “একটা কটু গন্ধ অনেকক্ষণ ধরেই আপনাদের অভ্যর্থনা করছে।”—কটু গন্ধের কারণ কী?
উত্তর : পুকুরের পানা পচা।

৭) যামিনীর মা কার সঙ্গে যামিনীর বিয়ের সম্বন্ধ ঠিক করেছিলেন?
উত্তর- নিরঞ্জনের সঙ্গে।

৮) ‘আপনার দুই বন্ধু তখন দুই কারণে অচেতন।’ কারণ দুটি কী কী?
উত্তরঃ একজন নিদ্রায় অচেতন এবং অপরজন মদ্যপান করে অচেতন।

৯) “এ কি কম দুঃখের কথা।” – দুঃখের কথাটা কী ?
উত্তর- সৌখীর মা যদি আপাদমস্তক কম্বল মুড়ি দিয়ে নাক ডেকে ঘুমোয় তবু তাকে বকুনি দেওয়ার কেউ নেই- এটাই সোউখীর মায়ের দুঃখের কথা।

১০) ‘নতুন কম্বল মুড়ি দিয়ে শুয়েও বুড়ির ঘুম আসতে চায় না।’—কেন?
উত্তর: জেলফেরত ছেলেকে সকালে কী খেতে দেবে সেই চিন্তায় বুড়ির অর্থাৎ সৌখির মায়ের ঘুম আসছিল না।

১১) “এতদিন পর বাড়ি ফিরেছে ছেলে।”—কতদিন পর, কোথা থেকে ছেলে ফিরেছে?
উত্তর: ছেলে অর্থাৎ সৌখী কিছু কম পাঁচ বছর পর জেল থেকে বাড়ি ফিরেছিল।

১২) “ঘটি দেখেই তার খটকা লাগল”—কার খটকা লাগল ? খটকা দূর হলাে কীভাবে?
উত্তর- মাতাদিন পেশকারের।

১৩) “সৌখী এ প্রশ্ন কানে তুলতে চায় না”—এখানে কোন প্রশ্নের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: জেলে গিয়ে সৌখীর অসুখ করেছিল কি না- এই প্রশ্নের কথাই বলা হয়েছে।

১৪) “তার বাড়ি ফিরবার আনন্দ অর্ধেক হয়ে গিয়েছে মুহুর্তের মধ্যে”— তার আনন্দ অর্ধেক হওয়ার কারণ কী?
উত্তরঃ কারণ বাড়ি ফিরে এসে সৌখী তার সন্তানকে দেখতে পায় না।

১৫) ‘মরি কর্ণ মহাযশা:’- মহাযশা কর্ণ কীভাবে মারা যায় ?
উত্তর- কুরুক্ষেত্রের মহাযুদ্ধে যখন কর্ণের রথের চাকা পৃথিবী গ্রাস করেছিল এবং ব্রহ্মশাপের ফলে কর্ণ বিকল হয়ে গিয়েছিল তখন অর্জুন তাঁকে হত্যা করেছিল।

১৬) ‘কেমনে এ অপমান সব ধৈৰ্য্য ধরি?’—বক্তা কোন অপমানের কথা বলেছেন?
উত্তর: ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ কবিতায় জনা নীলধ্বজ কর্তৃক ক্ষত্রধর্মের হীন অপমানের কথা বলতে চেয়েছেন।

১৭) ‘মহারথী প্রথা কিহে এই, মহারথি?’ – কোন্ কাজ মহারথী প্রথার বিরােধী?
উত্তর- মহাবীর কর্ণ যখন তারা রথের চাকা উদ্ধার করতে ব্যস্ত ছিল তখন অর্জুন তাকে বধ করেছিল। এই কাজটি মহারথী প্রথার বিরোধী।

১৮) “সত্যবতীসূত ব্যাস বিখ্যাত জগতে৷”-ব্যাস কেন বিখ্যাত ?
উত্তরঃ মহাভারতের রচয়িতা হিসাবে ব্যাসদেব বিখ্যাত।

১৯) “ভীরুতার সাধনা কি মানে বলবাহু?”—জনা ‘ভীরুতার সাধনা’ বলতে কী বুঝিয়েছেন?
উত্তর- অসহায় বা দুর্বলের অনুরোধ- এই অর্থেই এখানে ‘ভীরুতার সাধনা’ কথাটি প্রযুক্ত হয়েছে।

২০) “দহিল খাণ্ডব দুষ্ট কৃষ্ণের সহায়ে”—কে, কেন খাণ্ডব দাহন করেন?
উত্তর- অগ্নিদেবের অগ্নিমান্দ্য রোগ সারানোর জন্য কৃষ্ণের সহায়তায় অর্জুন খান্ডব বন দহন করেছিল।

২১) “অন্যায় সমরে মূঢ় নাশিল বালকে,” – মূঢ় বলতে কার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর- পুত্র প্রবীরের হত্যাকারী মধ্যম পান্ডব অর্জুনকে জনা ‘মূঢ়’ বলেছেন।

২২) “যবে দেশ-দেশান্তরে জনরব লবে – এ কাহিনী, -কি কহিবে ক্ষত্ৰপতি যত?” – কোন কাহিনির কথা বলা হয়েছে?
উত্তরঃ রাজা নীলধ্বজ তার পুত্রহন্তা অর্জুনের সঙ্গে সখ্যতা করেছেন- আলোচ্য অংশে এই কাহিনির কথা বলা হয়েছে।

২৩) ‘দুঃখের কথা হায়, কব কারে?’- বক্তা কে ?
উত্তরঃ আলোচ্য অংশের বক্তা হলেন মাহেশ্বরপুরীর রাজমহিষী জনা।

২৪) “আমি বাঞ্ছা করি…”– -‘বাঞ্ছা’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তরঃ বাঞ্ছা শব্দের অর্থ ইচ্ছা বা কামনা।

২৫) “লক্ষ যােজন ফাঁক রে’ – ফাঁকের কারণ কী ?
উত্তর- কবির বিষয়-বাসনা কবিকে তার আরাধ্য মনের মানুষের থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে। এই জন্য এই ফাঁক।

২৬) ‘ও এক পড়শী বসত করে’- পড়শি কোথায় বসত করে?
উত্তর: কবির বাড়ির কাছে রয়েছে যে আরশিনগর, সেখানেই বাস করেন কবির চিরকাঙ্খিত পড়শি।

২৭) “গ্রাম বেড়িয়ে অগাধ পানি”—এখানে কোন গ্রামের কথা বলা হয়েছে?
উত্তরঃ এখানে ‘আরশিনগর’ গ্রামের কথা বলা হয়েছে।

২৮) ‘আমি কেমনে সে গাঁয় যাই রে’ – বক্তা সে গাঁয়ে যেতে পারছেন না কেন?
উত্তরঃ সেই গ্রামের চারদিকে ‘অগাধ পানি’ এবং সেই জলরাশি পার করে দেওয়ার মতো কোনো নৌকা বা মাঝি নেই। তাই বক্তা সেই গ্রামে যেতে পারছেন না।

২৯) ‘যমযাতনা যেত দূরে’ – কীভাবে তা সম্ভব ?
উত্তরঃ কবির পড়শি যদি কবিকে ছুঁতেন তাহলেই কবি যমযাতনা থেকে মুক্তি পেতেন।

৩০) “আমার যম-যাতনা যেত দূরে”–‘যম-যাতনা’ শব্দবন্ধটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।
উত্তর- সাধারণ অর্থে, যম-যাতনা বলতে মৃত্যুকালীন যন্ত্রণা বা মৃত্যুযন্ত্রণাকে বোঝানো হয়েছে।

৩১) “আমাদের দিন চলে যায় সাধারণ ভাতকাপড়ে।”—সাধারণ ভাতকাপড়ে দিন চলে যাওয়ার কারণ কী?
উত্তর: বেঁচে থাকার ন্যূনতম উপাদান খাদ্য এবং বস্ত্রই তাদের সম্বল, তাই বলা হয়েছে যে সাধারণ ভাতকাপড়েই তাদের দিন চলে যায়।

৩২) ‘নুন’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে ?
উত্তরঃ ‘ভুতুমভগবান’ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া।

৩৩) “খেতে বসে রাগ চড়ে যায়”–রাগ চড়ে যাওয়ার কারণ কী?
উত্তর- বক্তার রাগ চড়ে যাওয়ার কারণ হল তার ঠান্ডা ভাতে নুন ছিলনা।

৩৪) ‘নুন’ কবিতায় আমরা কারা?
উত্তর- কবিতায় ‘আমরা’ হল সমাজের অন্ত্যজ শ্রেণীর লোকেরা।

৩৫) “কিন্তু পুঁতবো কোথায়?’– কথকের এ মন্তব্যের কারণ কী ?
উত্তরঃ কথক একজন বস্তিবাসী দরিদ্র শ্রেণীর মানুষ, তাই তিনি একথা বলেছেন।

৩৬) ‘নুন’ কবিতায় সাধারণ মানুষের বাড়ি ফিরে রাগের কারণ কী ?
উত্তর- ঠাণ্ডা ভাতে নুন না থাকার কারণে সাধারণ মানুষের রাগ হয়।

৩৭) “রাগ চড়ে মাথায় আমার, আমি তার মাথায় চডি’”—মাথায় রাগ চড়লে কী ঘটনা ঘটে?
উত্তর : মাথায় রাগ চড়লে বক্তা বাপ-ব্যাটা দু-ভাই মিলে সারা পাড়া মাথায় করে।

৩৮) “সব দিন হয় না বাজার”— সবদিন বাজার না হওয়ার কারণ কী?
উত্তরঃ সবদিন হাতে পয়সা থাকে না তাই সবদিন বাজার হয় না।

৩৯) গ্রান্ড ডিউকের কাছ থেকে গালিলিও রাজপণ্ডিত হিসেবে কী সম্মান পেয়েছিলেন?
উত্তরঃ বছরে ১০০০ স্কুদি মাইনে এবং রাজপণ্ডিত ও দার্শনিক হিসাবে স্বর্ণপদক পেয়েছিলেন গ্যালিলিও।

৪০) হল্যান্ডে তৈরি প্রথম দূরবিনের সঙ্গে গালিলিওর দূরবিনের পার্থক্য কোথায় ?
উত্তর: হল্যান্ডের লোকটির দূরবিনে সবকিছু উল্টো দেখাতো কিন্তু গ্যালিলিওর তৈরি দূরবিনে সবকিছু যথারীতি অবস্থানে দেখাচ্ছিলো।

৪১) গ্যালিলিওর পিতা কোন কোন বিষয়ে কৃতবিদ্য ছিলেন ?
উত্তর- গ্যালিলিওর পিতা পুরাণ ও সাহিত্য বিষয়ে কৃতবিদ্য ছিলেন।

৪২) গ্যালিলিও নিজের দূরবীণ দিয়ে নতুন কী কী আবিষ্কার করেন?
উত্তর- নিজের দূরবীন দিয়ে গ্যালিলিও বৃহস্পতির উপগ্রহ, সূর্যবিম্বে কলঙ্কবিন্দু, শনির বলয় ইত্যাদি জিনিস আবিষ্কার করেছিলেন।

৪৩) ডাক্তারি পড়া ছেড়ে গালিলিও কোন্ কোন্ বিষয় পড়তে শুরু করেন?
উত্তর: ডাক্তারি পড়া ছেড়ে তিনি গণিত ও পদার্থবিদ্যা বিষয় পড়তে শুরু করেন।

৪৪) কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কী বিষয়ে পড়াশুনা শুরু করেন গালিলিও?
উত্তর- পিসা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাক্তারি পড়া শুরু করেন গালিলিও।

৪৫) ‘সেনেমিক লিপি’ (Cenemic) বলতে কী বােঝাে?
উত্তর: লিপি বিবর্তনের যে পর্যায়ে চিহ্নগুলি তাদের ভাষাতাত্ত্বিক পরিচয় ছাপিয়ে গিয়ে একেকটি ধ্বনির প্রতীক হয়ে উঠলো, তাকে বলা হয় সেনেমিক লিপি।

৪৬) ‘কিউনিফর্ম’ বা ‘কীলকলিপি’-র নামকরণ কে করেছিলেন?
উত্তর: “কিউনিফর্ম” লিপির নামকরণ করেন বিখ্যাত লিপি বিশারদ টমাস হাইড।

৪৭) সর্বাধিক জনপ্রিয় ও সার্থক বিশ্বভাষাটির নাম কী?
উত্তর- সর্বাধিক জনপ্রিয় ও সার্থক বিশ্ব ভাষাটির নাম হল এসপারেন্তো।

৪৮) মধ্যভারতীয় আর্যভাষার আনুমানিক সময়সীমা উল্লেখ করাে।
উত্তর- মধ্যভারতীয় আর্যভাষার আনুমানিক সময়সীমা হল ৬০০ খ্রিস্টপূর্ব থেকে ৯০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত।

৪৯) কামরূপী উপভাষা কোন্ কোন্ অঞ্চলে প্রচলিত?
উত্তর- জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আসামের কাছাড় অঞ্চলে কামরূপী উপভাষা প্রচলিত রয়েছে।

৫০) I.P.A.-র পুরাে নাম লেখাে।
উত্তর: ইন্টারন্যাশনাল ফোনেটিক আলফাবেট (International Phonetic Alphabet)।

৫১) কুটিল লিপি কাকে বলে ?
উত্তর- গুপ্তলিপি থেকে জাত সিদ্ধমাতৃকা লিপি থেকে আনুমানিক সপ্তম শতকে যে লিপির উদ্ভব হয় এবং সুকুমার সেন প্রমুখের মতে যে লিপি থেকে বাংলা লিপির জন্ম তাকেই বলা হয় কুটিল লিপি। লিখন পদ্ধতি জটিল বলে এই লিপিকে কুটিল লিপি বলা হয়।

৫২) বাংলা ভাষার উপভাষা কয়টি ও কী কী ?
উত্তর- বাংলা ভাষার উপভাষা পাঁচটি। যথা- রাঢ়ী, বঙ্গালি, বরেন্দ্রী, ঝাড়খণ্ডী এবং কামরূপী।

৫৩) কুইপু কী?
উত্তর- কুইপু হল দড়িতে গিঁঠ দিয়ে মনে রাখার এক বিশেষ কৌশল যা একসময় পেরুতে প্রচলিত ছিল।

৫৪) সমগােত্ৰজ ভাষা (Cognate) বলতে কী বােঝো?
উত্তর: একই ভাষাবংশ থেকে সৃষ্ট ভাষাগুলিকে সমগোত্রজ ভাষা (Cognate) বলা হয়।

৫৫) বিভাষা বা Ideolect বলতে কী বোঝো ?
উত্তরঃ ব্যক্তি মানুষের নিজস্ব ভাষা বা বাচনভঙ্গি হলো বিভাষা বা ব্যক্তিভাষা (Ideolect)।

৫৬) বাংলা সাহিত্যে ব্যবহৃত গদ্য উপভাষার প্রধান রূপ দুটি কী কী?
উত্তরঃ গদ্য উপভাষার প্রধান দুটি রূপ হল সাধু এবং চলিত।

৫৭) ঋগবেদ কোন ভাষায় রচিত?
উত্তরঃ ঋকবেদ বৈদিক ভাষায় রচিত।

৫৮) ইন্দো-ইরানীয় শাখাটি যে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়েছিল সেই শাখাদুটির নাম লেখো।
উত্তরঃ ইরানীয় আর্য এবং ভারতীয় আর্য।

৫৯) নব্য ভারতীয় আর্যভাষার বিস্তারকাল উল্লেখ করো।
উত্তরঃ ৯০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে বর্তমানকাল পর্যন্ত।

৬০) ‘চিনুক’ কোন কোন ভাষার মিশ্রন?
উত্তর- কয়েকটি আদিম আমেরিকার ভাষা, ইংরেজি ও ফরাসি।

৬১) ‘ভোলাপুক’ ভাষা কে প্রবর্তন করেন?
উত্তর- যোহান মার্টিন শ্লেইয়ার।

৬২) ‘এসপারেন্তো’ কৃত্রিম ভাষাটি কে তৈরি করেন?
উত্তর- এল. এল. জামেনহফ ।

৬৩) ‘এসপারেন্তো’ (Esperanto) কথাটির অর্থ কী?
উত্তর- হোপফুল(Hopeful) বা আশাবাদী।

৬৪) ‘Novial’ কৃত্রিম ভাষাটি কে তৈরি করেন?উত্তর-ওটো ইয়েসপারসন।

৬৫) অলচিকি লিপির উদ্ভাবক কে?
উত্তরঃ অলচিকি লিপির উদ্ভাবক রঘুনাথ মুর্ম।

৬৬) পাণিনি রচিত ব্যাকরণ বইটির নাম কী?
উত্তর: পাণিনি রচিত ব্যাকরণ বইটির নাম ‘অষ্টাধ্যায়ী’।

৬৭) বঙ্গালি উপভাষার একটি ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য লেখো।
উত্তরঃ বঙ্গালি উপভাষায় অপিনিহিতির প্রয়োগ লক্ষ্য করা যায়।

৬৮) বরেন্দ্রী উপভাষার একটি ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য লেখাে।
উত্তর- শব্দের আদিতে ‘অ’ ধ্বনি থাকলে সেটি ‘র’ ধ্বনিতে পরিণত হয়।

৬৯) কেলতিক ভাষাগোষ্ঠীর সবচেয়ে সমৃদ্ধ ভাষা কোনটি?
উত্তর- আইরিশ।

৭০) বালতো-শ্লাভিক ভাষাগোষ্ঠীর একটি ভাষার নাম কর।
উত্তর- রুশভাষা।

৭১) চিত্রলিপি কী?
উত্তর- লিপি আবিষ্কারের একেবারে প্রথম পর্যায়ে, যখন মানুষ ছবি এঁকে মনের ভাব প্রকাশ করত সেই লিপিকে বলা হয় চিত্রলিপি।

৭২) ভারতের প্রাচীনতম ভাষাবংশ কোনটি?
উত্তর- অস্ট্রিক ভাষাবংশ।

৭৩) ‘অস্ট্রিক’ ভাষা কোন জনগোষ্ঠীর ভাষা?
উত্তর- আদি অস্ত্রালদের।

৭৪) ‘অস্ট্রিক’ ভাষাবংশের দুটি ভাষার নাম লেখ। উত্তর- শবর, সাঁওতালি।

৭৫) দক্ষিণ ভারতের ভাষা কোন ভাষা বংশ থেকে উদ্ভূত?
উত্তর- দ্রাবিড় ভাষাবংশ থেকে।

৭৬) উপভাষা কাকে বলে?
উত্তর- একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে প্রচলিত বিশেষ ভাষা ছাঁদকে উপভাষা বলা হয়।

৭৭) বাংলা ভাষার উপভাষা কটি ও কী কী?
উত্তর- বাংলা ভাষার উপভাষা ৫ টি। যথা- রাঢ়ী, বঙ্গালী, বরেন্দ্রী, ঝাড়খন্ডী ও কামরূপী বা রাজবংশী।

৭৮) ডায়ালেক্ট কনটিনাম বলতে কী বোঝ?
উত্তর- পারস্পরিক বোধগম্যতার সুত্রে আবদ্ধ একই ভাষার উপভাষা-শৃঙ্খলাকে বলে ডায়ালেক্ট কনটিনাম।

৭৯) সমাজভাষা কী?
উত্তর- বিভিন্ন সামাজিক স্তরে ভাষার যে বৈচিত্র্য তাকেই সমাজভাষা বলে।

৮০) ডায়ালেক্ট কনটিনাম বলতে কী বোঝ?
উত্তর- পারস্পরিক বোধগম্যতার সুত্রে আবদ্ধ একই ভাষার উপভাষা-শৃঙ্খলাকে বলে ডায়ালেক্ট কনটিনাম।

৮১) সমাজভাষা কী?
উত্তর- বিভিন্ন সামাজিক স্তরে ভাষার যে বৈচিত্র্য তাকেই সমাজভাষা বলে।

৮২) কে প্রথম অস্ট্রোনেশীয় শাখার সঙ্গে অস্ট্রো-এশিয়াটিক শাখার ভাষাগুলির সাধর্ম্য তুলে ধরেন?
উত্তর- Father W. Schmidt.

৮৩) ভারতে দ্রাবিড় ভাষাবংশের প্রধান ভাষা কোনগুলি?
উত্তর- তামিল, মালায়লম, কন্নড় ও তেলেগু।

৮৪) দ্রাবিড় ভাষাবংশের কোন ভাষা ভাষাভাষীর সংখ্যার দিক থেকে ভারতে প্রথম স্থানে রয়েছে?
উত্তর- তেলেগু।

৮৫) ‘তেলেগু’ শব্দটি কোন শব্দ থেকে এসেছে?
উত্তর- তেলেঙ্গ শব্দ থেকে।

৮৬) তেলেগু লিপি কোন দ্রাবিড় ভাষার লিপির অনুরূপ?
উত্তর- কন্নড় লিপি।

৮৭) কোন ভাষারূপটি আদর্শ তেলেগু ভাষা হিসেবে ধরা হয়?
উত্তর- মধ্যদেশীয় ভাষারূপটি।

৮৮) মালায়লম কোন কোন অঞ্চলের প্রধান ভাষা?
উত্তর- কেরল ও লাক্ষাদ্বীপ।

৮৯) মালায়লম ও কন্নড় কোন দ্রাবিড় ভাষা থেকে উদ্ভুত?
উত্তর- তামিল ভাষা থেকে।

৯০) তামিল ভাষার বর্ণমালায় কয়টি বর্ণ রয়েছে?
উত্তর- মোট ৩০ টি(১২টি স্বরবর্ণ ও ১৮টি ব্যঞ্জনবর্ণ)।

error: Content is protected !!