পরিশেষে, মিশ্রভাষার আরেকটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা প্রয়োজন। মিশ্র ভাষা মূলত প্রয়োজনভিত্তিক, এইজন্য এর স্থায়িত্ব কম। তবে কোন কারণে মিশ্রভাষার স্থায়ীত্বকাল বেশি হলে তার বৈশিষ্ট্যগত কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। তখন এর শব্দ ভান্ডার সমৃদ্ধ হয় এবং নির্দিষ্ট ভাষারীতি গড়ে ওঠে। মিশ্রভাষা যদি দীর্ঘস্থায়ী হয়ে কোনো প্রজন্মের মাতৃভাষায় পরিণত হয় তবে তাকে বলা হয় ক্রেওল এবং এই পদ্ধতিটিকে বলা হয় ক্রেওলাইজেশন।