পড়শির রূপ বর্ণনা প্রসঙ্গে লালন বলেছেন যে তার ‘হস্ত-পদ-স্কন্ধ-মাথা’ কিছুই নেই অর্থাৎ এই পড়শী নিরাকার। সে কখনো শুন্যে ভাসে আবার কখনো কোন বস্তুকে আশ্রয় করে দৃশ্যমান হয়।
কবির চিরকাঙ্ক্ষিত পড়শী এবং কবির মাঝখানে সব ব্যবধান যদি ঘুচে যেত তাহলে হয়তো পড়শি কবিকে ছুঁতে পারতেন। আর তারপরই কবির ‘যম যাতনা’ চিরকালের মতো লোপ পেত।