জগদীশচন্দ্র বসুর আরেকটি গবেষণার ক্ষেত্র ছিল উদ্ভিদবিদ্যা। তিনি উদ্ভিদের চেতনা নিয়ে গবেষণা শুরু করেন। গবেষণার সুবিধের জন্য বেশ কয়েকটি নতুন যন্ত্রও তিনি উদ্ভাবন করেন। শেষ পর্যন্ত তিনি প্রমান করে দেখান যে উদ্ভিদের চেতনা আছে, কষ্ট আছে।
স্বাধীনভাবে বিজ্ঞানসাধনার জন্য তিনি ১৯১৭ সালে ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ প্রতিষ্ঠা করেন। যদিও তাঁর গবেষণার বিষয়গুলি তিনি ইংরেজিতে পুস্তকাকারে প্রকাশ করেছিলেন তবু বাংলা সাহিত্যেও তাঁর বিশেষ অনুরাগ ছিল। তাঁর একমাত্র বাংলা প্রবন্ধগ্রন্থ ‘অব্যক্ত’ বাংলা সাহিত্যে এক অমুল্য সম্পদ। সারাজীবন তিনি অনেক পুরষ্কার আর সন্মান পেয়েছিলেন। জগদীশচন্দ্র বসু শুধুমাত্র বাংলা নয় সারা ভারতের গর্ব।